প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮৯৮ জন প্রধান শিক্ষক নিয়োগ
৩৪ বিসিএসের চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পাননি তাদের মধ্য থেকে ৮৯৮ জনকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাক-নিয়োগ জীবন বৃত্তান্ত যাইয়ের পর তাদের চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হবে।
৩৪তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৬ হাজার ৫৮৪ জন উত্তীর্ণ হলেও তাদের মধ্যে থেকে দুই হাজার ১৫৯ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ করে কমিশন। চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পান না, তাদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৩১তম বিসিএস থেকে।
বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে (যারা ক্যাডার পায়নি) দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ১৬ জুন নন-ক্যাডার পদের নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করে সরকার। ৩৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে এর আগে কয়েকশ প্রার্থীকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ৩৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত ৩৪তম বিসিএস থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা পদে নিয়োগ অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিসিএসের চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পায়নি তাদের মধ্য থেকে যারা প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ পেতে চান তাদেরকে আলাদাভাবে কমিশনে আবেদন করতে হয়েছিল। এসব আবেদনকারীর মধ্য থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হলো।
৩৪তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৬ হাজার ৫৮৪ জন উত্তীর্ণ হলেও তাদের মধ্যে থেকে দুই হাজার ১৫৯ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ করে কমিশন। চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পান না, তাদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৩১তম বিসিএস থেকে।
বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে (যারা ক্যাডার পায়নি) দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ১৬ জুন নন-ক্যাডার পদের নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করে সরকার। ৩৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে এর আগে কয়েকশ প্রার্থীকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ৩৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত ৩৪তম বিসিএস থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা পদে নিয়োগ অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিসিএসের চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পায়নি তাদের মধ্য থেকে যারা প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ পেতে চান তাদেরকে আলাদাভাবে কমিশনে আবেদন করতে হয়েছিল। এসব আবেদনকারীর মধ্য থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হলো।